চরফ্যাশন পৌরসভা ৯নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা চরফ্যাশন উপজেলা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি আব্দুল মতিন পাটওয়ারী ১৬ বছর আওয়ামী নির্যাতনের শিকার হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিএনপি রাজনীতি করতে গিয়ে তার উপরে অসংখ্য বার হামলা করা হয়েছে ২০১৯ সালে ৩ মাস তার নিজ বাড়িতে গৃহবন্দী করে রেখেছে আওয়ামী এবং ধানক্ষেত থেকে শুরু করে মানুষের বাড়িতে আত্মীয়-স্বজনের বাসায় অমানবিকভাবে জীবন কাটছে তারপরও বিএনপি নামক দলটির ছেড়ে যায়নি। নিজ এলাকা পৌর সভা ৯নং ওয়ার্ডের কাইমুদ্দিন মোড় থেকে শুরু করে কালিয়াকান্দি যেতে পারেনি। চরফ্যাশন বাজারে ঠিক মত জরুরী কাজ সারতে আসতে পারেনি। এত অত্যাচার করার পরেও আওয়ামীগের কাছে মাথা নত করেনি শহীদ জিয়ার আদর্শের সৈনিক আব্দুর মতিন পাটওয়ারী।

বিএনপি করার কারণে তার পরিবারের উপর অসংখ্যবার চাপ সৃষ্টি করছে তার ভাইদেরকে অপমানিত করছে এবং তার শ্রদ্ধীয় বাবাকে পৌরসভা ২নং ওয়ার্ডে অসংখ্য মানুষের সামনে আওয়ামী একজন নেতা নির্যাতন করে অমানবিকভাবে মারধর করেছে। তার বাবার বয়স্ক মানুষটি গায়ে হাত দিতে একটুও বুক কাপেঁ নেই। শুধু পিতা নয় মাকেও অনেক অপমানিত করছে ভাইদেরকে মারার জন্য অনেক পরিপকল্পনা করছিল মৎস্যজীবী দলের নেতা হারুন মাঝিকে। আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে গেছে এবং চর মনিকা ইউনিয়নের তাদের ৪২ শতাংশ জমি আওয়ামী একজন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দখল করে নিয়ে গেছে।

পৌরসভায় ৯ নং ওয়ার্ডে তাদের বাড়ির পিছনে লক্ষ লক্ষ টাকার জমি ধ্বংসের পথে পাশের জমির মাটি বিক্রি করে অবৈধভাবে ক্ষমতার দাপট দেখিয়েছে। মানুষের জমি দখল করে এই সমস্ত কাজ করেছে। এত নিষেধ করার পরও তারা আমাদের কথা পাত্তা দেয়নি। তুচ্ছ ঘটনা কেন্দ্র করে আমার পরিবার থেকে মোটা অংকে চাঁদার টাকা নিয়ে গেছে।

আব্দুল মতিন পাটওয়ারী বলেন, আমার সন্তানকে টিভি স্কুলে ভর্তি করতে গিয়েছিলাম তখন স্কুলের সভাপতি ছিলেন, চরফ্যাশনের ইউএনও রুহুল আমিন। উনার সাথে দেথা করতে গেলে কিছু ব্যক্তি আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করছে মানুষের সামনে। সেখান থেকে আমি বাজারে আসলে পিছন থেকে একজন কাউন্সিলর মোটরসাইকেল দিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে গেছি। এত অত্যাচার নির্যাতন অপমানিত করার পরও আমার পরিবার বিএনপিকে ছেড়ে যায়নি। ভবিষ্যৎও যাব না ইনশাআল্লাহ আমি বিচার মহান আল্লাহ দরবারে দিয়েছি। সাথে সথে পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ড বাসীর জানিয়ে রাখলাম। বিচার আপনাদের কাছে ?