1. mohib.bsl@gmail.com : admin :
  2. info@barisalerkhobor.com : editor :
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:০১ অপরাহ্ন

মহাসমাবেশ শেষে রমনা পার্কে জামায়াতের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

  • Update Time : সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫
  • ৭ Time View

বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী আয়োজিত জাতীয় মহাসমাবেশ শেষে রমনা পার্ক এলাকায় পরিস্কার- পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করেছেন দলটির নেতাকর্মীরা।

রোববার (২০ জুলাই) সকালে শাহবাগ পূর্ব থানা জামায়াতের উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

পল্টন, মতিঝিল, শাহবাগ ও রমনা (ঢাকা- ৮) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী, জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও নায়েবে আমির ড. মো. হেলাল উদ্দিনের নেতৃত্বে অভিযানটি পরিচালনা করা হয়।

জানা গেছে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত মহাসমাবেশে অংশ নিতে সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী সমবেত হন। সমাবেশস্থলের পার্শ্ববর্তী হওয়ায় অনেকে নামাজ, খাবার ও বিশ্রামের জন্য রমনা পার্ক এলাকা ব্যবহার করেন। ফলে বিভিন্ন স্থানে আবর্জনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে নৈতিক ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে নেতাকর্মীরা ঢাকাবাসীর হার্ট হিসেবে পরিচিত রমনা পার্কটি পরিষ্কার করেন।

পার্কের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমটি শাহবাগ, মৎস্য ভবন ও বেইলীরোড গেইট থেকে শুরু হয়ে পার্কের বিভিন্ন জায়গায় পরিচ্ছন্নতার কাজ করেন স্বেচ্ছাসেবকরা।

এ সময় হেলাল উদ্দিনের বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ইমানের অঙ্গ। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত মহাসমাবেশে লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীর সমাগম হয়েছিল। এর একটি অংশ রমনা পার্কেও অবস্থান নেয়। ঢাকা বাসীর প্রাণের জায়গা প্রকৃতিক সৌন্দর্য্য ঘেরা এই পার্কটিতে নৈতিক ও সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে পরিষ্কার করার উদ্যোগ নিয়েছি।

তিনি জানান, জামায়াত ইসলামী মানুষের কল্যাণে ও সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে বিভিন্ন সময় এমন উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি ও কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুস সালাম। ২০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী শাহবাগ পূর্ব থানা আমির আহসান হাবীবসহ ৩০/৪০ জন সেচ্ছাসেবী অংশ নেন।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর প্রথমবারের মতো এককভাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় মহাসমাবেশের আয়োজন করেছে জামায়াত ইসলামী। স্বাধীনতা-উত্তর এই প্রথম সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করে জামায়াত।

এই সমাবেশে তাদের মূল দাবি ছিল অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করা, মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রভৃতি।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২৪

Theme Customized By BreakingNews