1. mohib.bsl@gmail.com : Administrator : Administrator
  2. h.m.shahadat2010@gmail.com : Barisalerkhobor : Barisalerkhobor
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৬:৪৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বাহাউদ্দীন গোলাপ সভাপতি, নাদিম মল্লিক সাধারণ সম্পাদক বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স এসোসিয়েশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত ধরে নিয়ে রগ কেটে দেয়া হলো স্কুলছাত্রের ‘৯ হাজার ভোট পিটাইয়া দেবো’ আওয়ামী লীগ নেতার ভিডিও ভাইরাল ৩৩৮ থানার ওসিকে বদলির তালিকা ইসিতে ঘোড়াঘাটে প্রকাশ্য দিনের বেলায় ব্যাংক থেকে ৪ লাখ টাকা চুরি ২ চোরকে পুলিশে সোপর্দ আগামী ১২ ই ডিসেম্বর জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাস্পেইন উপলক্ষে ঝালকাঠি সিভিল সার্জন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন আন্দোলন জোরদার করতে নতুন কৌশলে বিরোধী দলগুলো সারা দেশে ১৫৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন সমুদ্রে দুই জেলেকে মারধর, ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে তিনজনকে আটক ৫ বছরে আয় বেড়েছে টিপু-ফারুক-সাদিকের

পাকিস্তানের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই ফয়েজ ঈসা?

  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৬ টাইম ভিউ

পাকিস্তানের ২৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন বিচারপতি কাজী ফয়েজ ঈসা। আজ রোববার রাজধানী ইসলামাবাদে আইওয়ান-ই-সদরে এক অনুষ্ঠানে নতুন প্রধান বিচারপতিকে শপথবাক্য পাঠ করান প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি।

পাকিস্তানি গণমাধ্যম ডন ও জিও নিউজ সূত্রে জানা যায়, বিচারপতি কাজী ফয়েজ ঈসা ১৯৫৯ সালের ২৬ অক্টোবর পাকিস্তানের কোয়েটায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বেলুচিস্তানের পিশিন শহরের প্রয়াত কাজী মোহাম্মদ ঈসার ছেলে। বিচারপতি কাজী ফয়েজ ঈসার বাবা পাকিস্তান আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন এবং দেশটির প্রতিষ্ঠাতা কায়েদ-ই-আজম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন।

বিচারপতি ঈসার বাবা ছিলেন বেলুচিস্তান প্রদেশের প্রথম ব্যক্তি যিনি বার-অ্যাট-ল ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন এবং লন্ডন থেকে ফিরে আসার পর বেলুচিস্তানে অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করেন। তার বাবা বেলুচিস্তান থেকে অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের কেন্দ্রীয় ওয়ার্কিং কমিটির একমাত্র সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

বিচারপতি ঈসার মা বেগম সাইদা ঈসা একজন সমাজকর্মী ছিলেন এবং শিক্ষা, শিশু ও নারীদের স্বাস্থ্য সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করে এমন হাসপাতাল ও অন্যান্য দাতব্য সংস্থার বোর্ডে সম্মানসূচক পদে কাজও করেছিলেন তিনি।

কোয়েটায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করার পর ঈসা করাচিতে চলে যান এবং করাচি গ্রামার স্কুল (কেজিএস) থেকে তার ‘ও’ এবং ‘এ’ লেভেল শেষ করেন। এর পর তিনি আইন বিষয়ে পড়াশোনা করতে লন্ডনে যান এবং সেখানে তিনি ইনস অব কোর্ট স্কুল ল থেকে বার প্রফেশনাল পরীক্ষা সম্পন্ন করেন।

বিচারপতি ঈসা ১৯৮৫ সালের ৩০ জানুয়ারি বেলুচিস্তান হাইকোর্টের অ্যাডভোকেট এবং ১৯৯৮ সালের মার্চ মাসে পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্টের অ্যাডভোকেট হিসেবে নথিভুক্ত হন। তিনি পাকিস্তানের হাইকোর্ট, ফেডারেল শরীয়ত আদালত এবং পাকিস্তানের সুপ্রিমকোর্টে ২৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে আইন প্রাকটিস করেছেন।

তিনি বেলুচিস্তান হাইকোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন, সিন্ধু হাইকোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন এবং পাকিস্তানের সুপ্রিমকোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের আজীবন সদস্য। বিভিন্ন সময়ে পাকিস্তানের হাইকোর্ট এবং সুপ্রিমকোর্ট তাকে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে ডাকতো এবং কিছু জটিল মামলায় তার সহায়তা গ্রহণ করতো। তিনি আন্তর্জাতিক সালিশও পরিচালনা করেছেন।

বিচারপতি কাজী ফয়েজ ঈসা ২০১৪ সালের ৫ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

এই বিভাগের আরো খবর
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © বরিশালের খবর।
Theme Customized By BreakingNews