1. mohib.bsl@gmail.com : Administrator : Administrator
  2. h.m.shahadat2010@gmail.com : Barisalerkhobor : Barisalerkhobor
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বাহাউদ্দীন গোলাপ সভাপতি, নাদিম মল্লিক সাধারণ সম্পাদক বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স এসোসিয়েশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত ধরে নিয়ে রগ কেটে দেয়া হলো স্কুলছাত্রের ‘৯ হাজার ভোট পিটাইয়া দেবো’ আওয়ামী লীগ নেতার ভিডিও ভাইরাল ৩৩৮ থানার ওসিকে বদলির তালিকা ইসিতে ঘোড়াঘাটে প্রকাশ্য দিনের বেলায় ব্যাংক থেকে ৪ লাখ টাকা চুরি ২ চোরকে পুলিশে সোপর্দ আগামী ১২ ই ডিসেম্বর জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাস্পেইন উপলক্ষে ঝালকাঠি সিভিল সার্জন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন আন্দোলন জোরদার করতে নতুন কৌশলে বিরোধী দলগুলো সারা দেশে ১৫৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন সমুদ্রে দুই জেলেকে মারধর, ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে তিনজনকে আটক ৫ বছরে আয় বেড়েছে টিপু-ফারুক-সাদিকের

কলাপাড়ায় ১০ কমিউনিটি ক্লিনিকে ঝুঁকি নিয়ে সেবা

  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৮ টাইম ভিউ

কলাপাড়ায় ৩৭ কমিউনিটি ক্লিনিকের মধ্যে ১০টির ভবন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এসব ভবনেই আতঙ্ক নিয়ে সেবা দিচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। ভবন ধসের আশঙ্কায় থাকেন রোগীরাও।

স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, কলাপাড়ায় ৩৭ কমিউনিটি ক্লিনিকে বিভিন্ন রোগের প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়।

এসব ক্লিনিকের মধ্যে ধানখালী ইউনিয়নের লোন্দা কমিউনিটি ক্লিনিক, টিয়াখালী ইউনিয়নের উত্তর টিয়াখালী ও রজপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিক, ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নের ডালবুগঞ্জ কমিউনিটি ক্লিনিক, বালিয়াতলীর পূর্ব মধুখালী, নীলগঞ্জের হাজীপুর, লতাচাপলির ফাসিপাড়া, মহিপুরের ইউসুফপুর, ধুলাসারের অনন্তপাড়া ও লালুয়া ইউনিয়নে মাঝের হাওলা কমিউনিটি ক্লিনিকের ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। জরাজীর্ণ এসব ক্লিনিক ২৩ বছর আগে নির্মিত হয়। এরপর আর সংস্কার না করায় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে।

সরেজমিন লালুয়া মাঝের হাওলা কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা গেছে, ভবনগুলোর ছাদ ও চারপাশের দেয়ালে ফাটল দেখা দিয়েছে। পলেস্তারা খসে পড়ছে। দরজা-জানলা ভাঙা। কোনো কোনো ভবনের মেঝে দেবে গেছে। বর্ষাকালে দেয়াল ও ছাদ চুইয়ে বৃষ্টির পানি পড়ে। পানি ও পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থাও নেই। যে কোনো সময় পুরো ভবনটি ধসে পড়ার শঙ্কা রয়েছে।

এ ক্লিনিকে সেবা নিতে আসা এক রোগী বলেন, স্বাস্থ্যকর্মীরা সেবায় আন্তরিক হলেও ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের কারণে এখানে আসতে ভয় হয়। প্রসূতিরা তো সাহসই পায় না এ ক্লিনিকে আসতে।

ক্লিনিকের সিএইচসিপি আইরিন আক্তার বলেন, গড়ে প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ জন রোগী ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। নানা সমস্যার মধ্যে তাদের সেবা দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে বড় সমস্যা ঝুঁকির্পূর্ণ ভবন। কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ভবন আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ছাদ থেকে বড় বড় পলেস্তারা খসে পড়ছে। কর্তৃপক্ষ এসব মেরামতের উদ্যোগ নিচ্ছে না।

একই অবস্থা অন্য ৯টি ক্লিনিকেরও। রজপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি সাদিয়া আফরোজ সেতু বলেন, প্রতিদিনই ভয়ে ভয়ে থাকি, কখন মাথায় পলেস্তারা খসে পড়ে। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় বারান্দায় বসে অন্তঃসত্ত্বা মা ও শিশুদের স্বাস্থ্যসেবা দিতে হচ্ছে।

কথা হলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. চিন্ময় হাওলাদার জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা করে বেশ কয়েকবার হেলথ ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। তবে কিছু জায়গায় নতুন ভবন তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্যগুলোও সংস্কার করা হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

এই বিভাগের আরো খবর
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © বরিশালের খবর।
Theme Customized By BreakingNews