মোঃ মাইনুল ইসলামঃ
আবাদি/অনাবাদি কৃষি জমি সেজেছে আপন রূপে। এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, একথার বাস্তব রূপ দিতে বাকেরগঞ্জে বিভিন্ন ইউনিয়নে চলছে ইরি ধানের ব্লক রোপন করার মহা উৎসব বাকেরগঞ্জ পৌরসভা ১ নং ওয়ার্ডে রুনসী গ্রামে ও কলসকাটি ইউনিয়নের নাড়াঙ্গল গ্রামে ও গারুরিয়া ইউনিয়নে।
ও বাকেরগঞ্জ আরও বিভিন্ন ইউনিয়নে চলছে ইরি ধানের ব্লকের রোপন বাকেরগঞ্জ বিভিন্ন ইউনিয়নের অনাবাদি কৃষি জমিতে সদ্য নির্মিত সেচ প্রকল্পের খালের ও নদীর পানি ব্যবহার করে ১০০ সো কৃষকের ভাগ্য বদলে গেছে। পানির অভাবে অনাবাদি কৃষি জমি গুলো এখন সারা বছর তিন মৌসুমের ধান ও নানা ধরনের শাক-সবজি বিভিন্ন ফলমূল চাষ করছে কৃষকরা, এতে সোনালী ফসল ফলাতে সাশ্রয়ী হচ্ছে ফলে তারা স্বাবলম্বী হয়ে উঠছেন।
এ বিষয়ে কৃষকদের কাছে জানতে চাইলে কৃষকরা বলেন
সেচ প্রকল্প বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, ‘আপাতত বাকেরগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিস থেকে কোন ধরনের সেচ স্কিম ও আমাদের সহযোগিতা এখনো করেননি যদি আমাদের বাকেরগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিস থেকে সহযোগিতা করেন তাহলে আমরা বছরে তিন মৌসুমে ফলন ফলাতে সক্ষম হব আরো কৃষকরা বলেন
ডিপ টিউবল বসাতে কৃষকদের নিরসাহিত করা হচ্ছে,। ডিপ টিউবলের কারণে জমিনে পানির লেয়ার নিচে নেমে যায় যার ফলে গভীর থেকে লবণাক্ত পানি উঠে আসে, একবার যদি জমি লবণাক্ত হয়ে যায়, ওই মাটিতে কোনদিনও ফসল হবে না। সে ক্ষেত্রে কেউ যদি নদীর পানি থেকে সেচ দিতে চাই। তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করি এবং এই নদীর পানি মাটির জন্য পারফেক্ট ওয়াটার হিসেবে গণ্য করা হয়।’
কৃষকরা আরো জানান, ‘এছাড়াও এই মুহূর্তে উপজেলা কৃষি অফিস, কৃষকদেরকে যে লেটেস্ট প্রযুক্তি গুলো এসেছে এ সম্পর্কে আমাদেরকে অব্যাহিত করে স্যার ঔষধ এগুলো আমাদেরকে দিলে আমরা অনেক উপকৃত হব বাকেরগঞ্জের ১ নং ওয়ার্ডের কৃষকরা যারা তারা হচ্ছে আনোয়ার হাওলাদার, করিম হাওলাদার, ইমরান হাওলাদার, সালাম হাওলাদার, খোকন হাওলাদার, আরো অনেকে আছেন,