বরকত উল্লাহঃ
বরিশালের হিজলায় পারিবারিক বিরোধের জেরে সিসি ক্যামেরা ভেঙে সাংবাদিক পরিবারের উপর হামলা করলেন সাবেক ইউপি সদস্য ইব্রাহিম মোল্লা ও তার স্ত্রী রহিমা। ২১জানুয়ারি ২৩ দুপুর ১২ ঘটিকায় গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের মৃত ইউসুফ আলী মোল্লার কনিষ্ঠ পুত্র সাংবাদিক ইয়ামিন মোল্লা বাড়ির স্বাভাবিক কাজ করছিলেন এ সময় ইউসুফ আলী মোল্লার অপুত্র ইব্রাহিম মোল্লা ও তার স্ত্রী রহিমা বেশ কয়েকটি সিসি ক্যামেরা ভেঙে ইয়ামিন মোল্লা ও তার স্ত্রীর উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে ইয়ামিন মোল্লা আত্নরক্ষায় জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এ ফোন করলে হিজলা থানা পুলিশ আসার আগেই হামলাকারীরা ঘটনা স্থল ত্যাগ করে। ঘটনা স্থলে গিয়ে প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী সুত্রে জানাযায় ইব্রাহিম মোল্লা ও তার স্ত্রী বেশ কয়েকবারই ইয়ামিন মোল্লার উপর হামলা করে। ইব্রাহিম মোল্লা ২৪ মার্চ ২০২২ সালে তার বাবার উপরেও হামলা করে গুরুত্বর যখম করেছিল যার পরিপেক্ষিতে তিনি হিজলা থানায় একটি সাধারন ডায়েরি করেছিলেন যার নাম্বার ৩৭, ইউসুফ আলী মোল্লা ২০২২ সালের ৩০শে আগষ্ট মৃত্যুবরন করলে তাদের অন্যতম টার্গেট হয়ে দাঁড়ায় ইয়ামিন মোল্লা। তৎ পরবর্তীতে ইয়ামিন মোল্লা প্রসাসনের পরামর্শে পুরো বারিতে ৭টি সি সি ক্যামেরা স্থাপন করেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের মধ্যে আব্দুল হক মোল্লার স্ত্রী জুয়েনা ও রহিম বক্স তালুকদারের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম, লিটনের স্ত্রী ফাতেমা বেগম সহ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক মহিলা পুরুষ ছিল তারা বলেন আমরা ধারণা করি এইবার হামলার উদ্দেশ্যটা ভিন্ন ছিল এবার ইয়ামিন মোল্লা ও তার পরিবারকে হত্যার জন্যই এই হামলা করছে ওরা, ঘটনা পরবর্তী সময়ে সি সি টিভির ভিডিও ফুটেজ উদ্ধারের পর দেখাযায় লোহমর্ষ ঘটনা, যে ফুটেজ হিজলা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তরিত হয়েছে, ফুটেজে দেখাযায় ইব্রাহিম মোল্লা সিসিটিভি ফুটেজ ভাঙ্গে ও তার স্ত্রী রহিমা সেনাদিয়ে ইয়ামিন মোল্লার গাছগাছালি কাটতেছে এমনকি ইয়ামিন মোল্লার ঘর থেকে তার ঘরের মালামাল আসবাবপত্র ফেলে ইয়ামিন মোল্লা ও তার স্ত্রীর উপরে হামলা চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। ইয়ামিন মোল্লা ও তার স্ত্রীকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় এলাকা বাসি হিজলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করালে ২২ জানুয়ারি ভোর রাত্র থেকে আবার ইয়ামিন মোল্লার বসত ঘরে দ্বিতীয় দফায় ভাংচুর করে, ইয়ামিন মোল্লার ঘরের নিজ নামীয় সাইনবোর্ড সহ খানার নেমল্পেট দেশিয় অস্ত্র দিয়ে ভেঙে ফেলে। এরি ধারাবাহিকতায় ২২ তারিখ সকাল ১১ টায় ঘটনা স্থল পরিদর্শন করে হিজলা থানা অফিসার্স ইনচার্জ ও বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য। তারা গটনার সত্যতা স্বীকার করেন।