সোহাগ মিয়া, হবিগন্জঃ
মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য। মানবতার সেবায় এগিয়ে আসুন! আপনার সাহায্যে বাচঁতে পারে আনোয়ারা বেগমের জীবন।
প্রতিটি মানুষ সুস্থ ভাবে পরিবার পরিজন নিয়ে সুন্দর ভাবে বাঁচতে চায়। দুনিয়ার কোনো মানুষই অসুস্থ হতে চায় না বা পরিবারের উপর বার্ডেন হতে চায়না। মানুষ ভাবে এক, আর হয় আরেক। রোগ, শোক, জন্ম, মৃত্যু এসব কোন কিছুর উপর মানুষের হাত নেই। আসলে মানুষ বড় অসহায়। আল্লাহ মানুষকে অসহায় করেই এ দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন। সুস্থ থাকা কতো বড় নেয়ামত, সেটা অসুস্থ হলেই উপলব্দি করা যায়।
এক ছেলে সন্তানের জননী মোছাঃ আনোয়ারা বেগম (২০)। গত ২১ জানুয়ারী শনিবার ভোর ৫টা ২০ মিনিটের দিকে হঠাৎ এক সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে তার বাম পা ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। শরীরের বিভিন্ন অংশে ও মাথায় মারাত্বক জখম হওয়ার কারণে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে।
সে এখন মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় ঢাকা শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিপরীতে প্রাইম অর্থোপেডিক জেনারেল হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন। টাকার জন্য চিকিৎসা করাতে পারছেন না বলে জানান তার পরিবার। চিকিৎসা না করাতে পারলে তার জীবন বাচাঁনো অসম্ভব।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, এক ছেলে সন্তানের জননী আনোয়ারা বেগম জীবিকার তাগিদে শায়েস্তাগন্জ উপজেলার তালুগরাই এলাকার মোঃ বাচ্ছু মিয়ার বাসায় ভাড়া নিয়ে স্থানীয় অলিপুর “হবিগঞ্জ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক” প্রান কোম্পানীতে কাজ করতেন।
বাবা বৃদ্ধ বানু মোল্লা অসহায়ত্বে দিন পার করছেন ও স্বামী মোঃ জাবেদ মিয়া দিন মজুরির কাজ করেন।
আনোয়ারা কে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থভাবে বাঁচিয়ে রাখার জন্য জরুরিভাবে টাকা একান্ত প্রয়োজন।
এমতাবস্থায় শিশু ছেলে সন্তানের জননী আনোয়ারার জীবন বাঁচাতে চিকিৎসার জন্য টাকা জোগাড় করতে না পেরে অসহায় হয়ে দেশের হৃদয়বান বিত্তশালী ব্যক্তিসহ সকলের নিকট জরুরিভাবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে মানবিক আকুল আবেদন করেছেন তাঁর পরিবার।
যোগাযোগ বা সাহায্য পাঠানোর জন্য, (স্বামী) মোঃ জাবেদ মিয়া। মোবাইল (বিকাশ করা) 01323559512.